1. bazmedialink7@gmail.com : Baz Alam : Baz Alam
  2. mdkaif01133@gmail.com : md :
  3. talhanrcc2014@gmail.com : Talha : MD TALHA
  4. deshbidesh2022@gmail.com : Tuhin Ahmed : Tuhin Ahmed
অনার্স-মাস্টার্সের সনদ নিয়ে লাভ নেই, যদি কাজে না লাগে’ - DeshBideshNews
November 24, 2024, 2:45 pm
 

অনার্স-মাস্টার্সের সনদ নিয়ে লাভ নেই, যদি কাজে না লাগে’

  • Update Time : Saturday, January 14, 2023
  • 83 Time View
অনার্স-মাস্টার্সের সনদ নিয়ে লাভ নেই, যদি কাজে না লাগে’

দেশ-বিদেশ নিউজ ডেস্ক : শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, ‘অনার্স-মাস্টার্সের সনদ নিয়ে লাভ নেই, যদি সেটি কাজে না লাগাতে পারেন। যারা ভবিষ্যতে বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা কারিগরি শিক্ষা গ্রহণ করবেন, অনেক ভেবে-চিন্তে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন। কারিগরিতে আসলে অনেক দ্রুত কর্মসংস্থান হবে, অনেক দ্রুত প্রতিষ্ঠিত হতে পারবেন।’ শনিবার (১৪ জানুয়ারি) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বোপার্জিত স্বাধীনতা চত্বরে ছাত্রলীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, ‘পৃথিবীর যতগুলো দেশ এগিয়ে গেছে, তারা কারিগরি শিক্ষার ওপর মনোযোগ দিয়েই এগিয়েছে। সে কারণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও কারিগরি শিক্ষায় গুরুত্ব দিয়েছেন। যারা শিক্ষকতা করবেন, গবেষণায় যাবেন, সুনির্দিষ্ট পেশায় যাবেন, তারা উচ্চ শিক্ষায় গ্রহণ করুন।’

চতুর্থ শিল্প বিপ্লব প্রসঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘আমরা বিগত তিনটি শিল্প বিপ্লবের অংশীদার হতে পারিনি। তবে, এখন আমাদের সুযোগ আছে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের অংশীদার হওয়ার এবং সফলতা লাভ করার। এসব বিবেচনায় ২১ শতকের সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় উপযুক্ত শিক্ষাক্রম প্রণয়ন করতে হবে। মুখস্ত বিদ্যা, সনদ, পরীক্ষানির্ভর যে শিক্ষা ব্যবস্থা ছিল, তা থেকে বেরিয়ে এসে জ্ঞানের পাশাপাশি যে দক্ষতা অর্জনের শিক্ষা অর্জন করতে হবে। পাশাপাশি সফট স্কিলগুলো শিক্ষাব্যবস্থার মধ্যে আনতে হবে।’

নতুন শিক্ষাক্রম সম্পর্কে দীপু মনি বলেন, ‘একটা নতুন শিক্ষাক্রমে যেতে হলে অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। আমরা এখনো সে স্টেজেই আছি। ২০২৩, ২০২৪ ও ২০২৫—এ তিন বছর মিলিয়ে এ শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন হবে। এ বছর বইগুলো পরীক্ষামূলক গেছে। গত বছর আমরা ৬২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাইলট প্রকল্প চালিয়েছি, সেই প্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষক-শিক্ষার্থী-অভিভাবক সবার কাছ থেকে ইতিবাচক সাড়া পেয়েছি।’

তিনি আরও বলেন, ‘এ বছর মাধ্যমিকে ৩৩ হাজার প্রতিষ্ঠানে পরীক্ষামূলক সংস্করণ হিসেবে বইগুলো দিয়েছি। আমরা শিক্ষার্থী-অভিভাবক-শিক্ষক- শিক্ষাবিদদের কাছে ফিডব্যাক নেবো। বইগুলো পরিমার্জন ও পরিশীলন করা হবে। এবার ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে যে বইগুলো গেছে, এ নিয়ে কারও অস্বস্তি-আপত্তি থাকতেই পারে। আমাদের এ বিষয়গুলো জানাবেন। আমরা সেগুলো যাচাই-বাছাই করে আগামী বছর জন্য সংশোধন করব। বাকি শ্রেণির বইগুলো সেই আলোকে তৈরি করা হবে।’

ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনানের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য ড. মাহফুজুল ইসলাম।

শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ