1. bazmedialink7@gmail.com : Baz Alam : Baz Alam
  2. mdkaif01133@gmail.com : md :
  3. talhanrcc2014@gmail.com : Talha : MD TALHA
  4. deshbidesh2022@gmail.com : Tuhin Ahmed : Tuhin Ahmed
স্মার্ট সমাজ গঠনে ৫ মূল সহায়তা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী - DeshBideshNews
November 29, 2024, 10:57 pm
 

স্মার্ট সমাজ গঠনে ৫ মূল সহায়তা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী

  • Update Time : Monday, March 6, 2023
  • 89 Time View
স্মার্ট সমাজ গঠনে ৫ মূল সহায়তা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী

দেশ-বিদেশ নিউজ ডেস্ক : দেশের উন্নয়ন সহযোগীদের কাছে স্মার্ট, উদ্ভাবনী এবং জ্ঞানভিত্তিক সমাজ গঠনের জন্য পাঁচটি মূল সহায়তা চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, স্মার্ট, উদ্ভাবনী ও জ্ঞানভিত্তিক সমাজ একে একটি শান্তিপূর্ণ, ন্যায়ভিত্তিক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজে উন্নীত করতে সহায়তা করবে।

আজ সোমবার কাতার ন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারের (কিউএনসিসি) অডিটোরিয়াম-৩ এ অনুষ্ঠিত স্বল্পোন্নত দেশগুলোর ওপর জাতিসংঘের পঞ্চম সম্মেলনে বক্তৃতাকালে তিনি এই মূল সমর্থনগুলো উপস্থাপন করেন। প্রধানমন্ত্রী প্রধান সহায়তার প্রথম হিসাবে উল্লেখ করেছেন- জলবায়ু পরিবর্তনজনিত দুর্যোগ মোকাবিলায় পদক্ষেপসহ স্বল্পোন্নত দেশগুলোতে কার্যকরী প্রযুক্তি স্থানান্তরের জন্য আন্তর্জাতিক বেসরকারী খাতকে যথাযথ প্রণোদনা প্রদান। দ্বিতীয়টিতে তিনি উল্লেখ করেন এলডিসিগুলিতে ব্রডব্যান্ড বিভাজন ও প্রযুক্তিগত বৈষম্য কমাতে ডিজিটাল অবকাঠামোতে বিনিয়োগে সহায়তা করুন।

তৃতীয় সহায়তা হিসেবে তিনি বলেন, এলডিসিভুক্ত দেশগুলো যেসব সমস্যা ও চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হচ্ছে, তা মোকাবিলায় পেশাদার গবেষক ও প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধি। তিনি আরো বলেন, চতুর্থত, উত্তরণের পরেও বিশেষ করে ফার্মাসিউটিক্যালস এবং কৃষি-রাসায়নিকের জন্য ট্রিপস চুক্তির অধীনে এলডিসি মওকুফের ধারাবাহিকতা অব্যহত রাখা। পঞ্চম সহায়তার ব্যাপারে তিনি বলেন, স্বল্পোন্নত দেশগুলোতে উদ্ভাবন এবং উন্নয়ন দুটি’র জন্যই সহায়ক একটি বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ ব্যবস্থা বিকাশে সহায়তা। ২০৪১ সালের মধ্যে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ার পরবর্তী রূপকল্পে আরো অনেক এগিয়ে যাওয়ার লক্ষ্য সম্পর্কে তিনি অবহিত করেন। তিনি বলেন, এটি চারটি মূল উপাদানের উপর ভিত্তি করে তৈরি হবে স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট সরকার, স্মার্ট সোসাইটি ও স্মার্ট ইকোনমি।’

শেখ হাসিনা বলেন, ২০০৯ সালে সরকার জনগণের কাছে ২০২১ সালের মধ্যে একটি ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ গড়ে তোলার অঙ্গীকার করেছিলেন। ওই সময়ে এটিকে ‘রূপকথা’ বলেই মনে হয়েছিল। কিন্তু কভিড-১৯ মহামারি প্রমাণ করেছে আমরা আমাদের অঙ্গীকার রক্ষা করতে পারি। এই মহামারি আমাদের এই শিক্ষা দিয়েছে এলডিসিভুক্ত দেশগুলোকে বৈজ্ঞানিক গবেষণা ও প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনে বিনিয়োগের জন্য আর অপেক্ষা করা উচিৎ নয়। শেখ হাসিনা আরো বলেন, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের আবির্ভাবের সাথে স্বল্পোন্নত দেশগুলো পিছিয়ে থাকার মতো অবস্থায় নেই। আমাদের তরুণদের ভবিষ্যৎ কাজে সম্পৃক্ত করা উচিত। এর জন্য আমাদের অর্থপূর্ণ বৈশ্বিক অংশীদারিত্ব দরকার।

শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ