মোহাম্মদ উল্লাহ সোহেল ইতালির বিশেষ প্রতিনিধি: সম্প্রতি প্রবাসে টেলিফোনে বিয়ে বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রবাসে হর হামেশাই চোখে পড়ে এ ধরনের বিয়ে। জীবনের পরিবর্তন ঘটানোর জন্য খুব অল্প বয়সেই পারি জমায় প্রবাসে। চাকরি এবং কাজের কারণে দেশে যেতে বিলম্ব হয় ফোনেই বিয়ে করে ফেলেন অনেকে তবে এ ধরনের টেলিফোনে বিয়ে ইউরোপের দেশগুলোতেই চোখে পড়ে। কারণ ইউরোপে ফ্যামিলি নিয়ে বসবাস করার একটি সুবর্ণ সুযোগ রয়েছে। তাই অনেকেই ব্যবসা ও কাজের কারণে সময় মত ছুটি না পাওয়ার ফলে বেছে নেয় ফোনে বিয়ে।
তেমনই একজন ইতালির ভেনিসে বসবাসরত বেস্ট ইন্ডিয়ান ফাস্টফুড এর স্বত্বাধিকারী শফিক সরকারের ছোট ভাই ফয়সাল সরকার পিতা জমির উদ্দিন সরকার মাতা রোকেয়া বেগম গ্রাম+পোস্ট আব্দুল্লাহপুর, থানা অষ্টগ্রাম, জেলা কিশোরগঞ্জ। এবং একই গ্রামের মোসাম্মৎ সানজিদা আক্তার তামান্না পিতাঃ মোঃ আখতারুজ্জামান মাতা মোসাম্মাৎ সুমি আক্তার গ্রাম+পোস্ট আব্দুল্লাহপুর, থানা অষ্টগ্রাম, জেলা কিশোরগঞ্জ। টেলিফোনের মাধ্যমে ইতালিতে ছেলের গার্জিয়ান ও বাংলাদেশে মেয়ে এবং ছেলের গার্জিয়ান সহ উভয় ফ্যামিলির সম্মতিতে টেলিফোনের মাধ্যমে বিয়ে সম্পন্ন হয়। ১২ই মে ২০২৩ রোজ রবিবার বেস্ট ইন্ডিয়ান ফাস্টফুড রেস্টুরেন্টে বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়।
বিয়ে কে কেন্দ্র করে তরুণ প্রবাসীরা উৎসবের মেতে ওঠেন। জানা যায় ইতালিতে ছেলের এবং বাংলাদেশি মেয়ের গায়ে হলুদ উৎসব করেন। ছেলের বড় ভাই শফিক সরকার বলেন দেশে দুইপক্ষের মুরুব্বিদের উপস্থিতিতে আমরা বিয়ের কার্য সম্পাদন করি। সকলে দোয়া করবেন ওদের দাম্পত্য জীবন যেন সুখী শান্তিতে ভরে থাকে। বিয়ের সময় ইতালিতে এবং দেশে রাজনৈতিক সামাজিক এবং আঞ্চলিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ গন উপস্থিত ছিলেন।