1. bazmedialink7@gmail.com : Baz Alam : Baz Alam
  2. mdkaif01133@gmail.com : md :
  3. talhanrcc2014@gmail.com : Talha : MD TALHA
  4. deshbidesh2022@gmail.com : Tuhin Ahmed : Tuhin Ahmed
৩৮ বছর পর ইস্তফা দিচ্ছেন অ্যান্থনি ফাউসি - DeshBideshNews
November 25, 2024, 11:31 am
 

৩৮ বছর পর ইস্তফা দিচ্ছেন অ্যান্থনি ফাউসি

  • Update Time : Tuesday, August 23, 2022
  • 213 Time View
৩৮ বছর পর ইস্তফা দিচ্ছেন অ্যান্থনি ফাউসি

দেশ-বিদেশ নিউজ ডেস্ক : যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষস্থানীয় রোগ বিশেষজ্ঞ অ্যান্থনি ফাউসি সরকারি পদ থেকে ইস্তফা দিচ্ছেন। দীর্ঘ পাঁচ দশকেরও বেশি সময় ধরে মার্কিন চাকরির পর ফেডারেল সরকারের বিভিন্ন পদের দায়িত্ব সামলেছেন তিনি। বর্তমানে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রধান চিকিৎসা উপদেষ্টার পদে আছেন তিনি। গতকাল স্থানীয় সময় সোমবার ফাউসি ঘোষণা দিয়েছেন, আগামী ডিসেম্বরেই তিনি সরকারি পদ থেকে সরে যাবেন।

৮১ বছর বয়সী ফাউসি এক বিবৃতিতে বলেছেন, এনআইএআইডির নেতৃত্ব দেওয়া আজীবন সম্মানের বিষয়। তার ভাষায়, ‘আমি আমার কর্মজীবনের পরবর্তী অধ্যায়ে পা দেওয়ার লক্ষে চলতি বছরের ডিসেম্বরে সরকারি সব পদ ছেড়ে দেব। এই ভূমিকাগুলো আমার কাছে আজীবনের সম্মান। সরকারি পদ থেকে ইস্তফা দিলেও আমি অবসর নিচ্ছি না।’

এছাড়া করোনা মহামারি চলাকালীন তিনি যুক্তরাষ্ট্রের কোভিড -১৯ মোকাবিলার প্রধান মুখ হয়ে ওঠেন। সোমবার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এক বিবৃতিতে ফাউসিকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। বিবৃতিতে বাইডেন লিখেছেন, ‘তার (ফাউসির) কারণে যুক্তরাষ্ট্র এখন শক্তিশালী, আরও স্থিতিশীল এবং স্বাস্থ্যকর।’

এর আগে গত জুলাই মাসে ড. অ্যান্থনি ফাউসি বলেছিলেন, প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের বর্তমান মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই তিনি অবসর নেবেন। ১৯৬৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটে যোগ দেন ফাউসি। সেসময় যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ছিলেন লিন্ডন জনসন।

এরপর ১৯৮৪ সালে এইডস মহামারি ছড়িয়ে পড়ার সময় ফাউসি এনআইএআইডি, সংক্রামক জাতীয় রোগ শাখার পরিচালক নিযুক্ত হন। তিনি রিপাবলিকান রোনাল্ড রিগান থেকে ডেমোক্র্যাট জো বাইডেন পর্যন্ত সাতজন মার্কিন প্রেসিডেন্টের অধীনে কাজ করেছেন। তিনি আমেরিকার সবচেয়ে বিখ্যাত ডাক্তারদের একজন।

এর আগে বহু সংক্রামক রোগ প্রতিরোধের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রকে নেতৃত্ব দিলেও, কোভিড-১৯ মহামারির সময়ে মার্কিন সরকারের এই শীর্ষ সংক্রামক-রোগ বিশেষজ্ঞের নাম বিশ্বব্যাপী প্রায় প্রতিটি ঘরে পৌঁছে গেছে।

শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ