সরকারি কর্মকর্তাদের অপমান, ইস্তাম্বুলের মেয়রকে কারাদণ্ড
দেশ-বিদেশ নিউজ ডেস্ক : তুরস্কের একটি আদালত ইস্তাম্বুলের মেয়রকে আড়াই বছরের বেশি কারাদণ্ড দিয়েছেন। সুপ্রিম ইলেক্টোরাল কাউন্সিলের সদস্যদের অপমান করার অভিযোগে তাঁকে এই সাজা প্রদান করা হয়। স্থানীয় সময় বুধবার ইস্তাম্বুলের মেয়র একরেম ইমামোগ্লুকের ওপর রাজনৈতিক নিষেধাজ্ঞাও আরোপ করা হয়। এর ফলে তুরস্কের বৃহত্তম শহর ইস্তাম্বুলে অবস্থিত তার অফিস থেকেও তাকে অপসারণ করা হতে পারে।
একরেম এই ঘটনাকে ‘রাজনৈতিক ও বেআইনি’ বলে অভিহিত করেছেন। তিনি আরো বলেন, ‘এ রায়ের মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে তুরস্কে আইনের শাসন নেই। আগামী বছর প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জনগণ এর জবাব দেবে।’প্রধান বিরোধী দল রিপাবলিকান পিপলস পার্টির (সিএইচপি) জনপ্রিয় এই মেয়র প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগানের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী। সামনের বছরে হতে যাওয়া প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে এরদোয়ানের বিরুদ্ধে লড়ার কথা রয়েছে তার।
২০১৯ সালে মেয়র পদে নির্বাচিত হয়েছিলেন একরাম কিন্তু ওই নির্বাচনের ফলাফল বাতিল ঘোষণা করা হয়। সেই বছরের শেষর দিকে তাই আবার ইস্তাম্বুলে নির্বাচন হয়। ওই নির্বাচনেও জয় পান একরাম। জয়ের পরই প্রথম নির্বাচনের ফলাফল বাতিলের জন্য সরকারি কর্মকর্তাদের ‘বোকা’ বলে তিনি। সরকারি কর্মকর্তাদের ‘বোকা’ বলে অপমান করার অপরাধে ২ বছর ৭ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে একরেমকে। মেয়র একরাম এ রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করবেন বলে জানা গেছে। যদি উচ্চ আদালতে এই কারাদণ্ড বহাল থাকে তবে পরবর্তী প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না তিনি।
সমালোচকরা অভিযোগ করেছেন, এই সাজা দেওয়ার মাধ্যমে এরদোগানের একজন প্রধান প্রতিপক্ষকে নির্মূল কারার প্রচেষ্টা চলছে আসন্ন জুনের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে। মেয়র একরেমকে কারাদণ্ড দেওয়ায় কড়া সমালোচনা করেছে যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা দেশগুলো। যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, তারা এই রায়ে মর্মাহত এবং হতাশ। এটি মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং আইনের শাসনের পরিপন্থি।
দেশ-বিদেশ নিউজ ডেস্ক : তুরস্কের একটি আদালত ইস্তাম্বুলের মেয়রকে আড়াই বছরের বেশি কারাদণ্ড দিয়েছেন। সুপ্রিম ইলেক্টোরাল কাউন্সিলের সদস্যদের অপমান করার অভিযোগে তাঁকে এই সাজা প্রদান করা হয়। স্থানীয় সময় বুধবার ইস্তাম্বুলের মেয়র একরেম ইমামোগ্লুকের ওপর রাজনৈতিক নিষেধাজ্ঞাও আরোপ করা হয়। এর ফলে তুরস্কের বৃহত্তম শহর ইস্তাম্বুলে অবস্থিত তার অফিস থেকেও তাকে অপসারণ করা হতে পারে।
একরেম এই ঘটনাকে ‘রাজনৈতিক ও বেআইনি’ বলে অভিহিত করেছেন। তিনি আরো বলেন, ‘এ রায়ের মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে তুরস্কে আইনের শাসন নেই। আগামী বছর প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জনগণ এর জবাব দেবে।’প্রধান বিরোধী দল রিপাবলিকান পিপলস পার্টির (সিএইচপি) জনপ্রিয় এই মেয়র প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগানের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী। সামনের বছরে হতে যাওয়া প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে এরদোয়ানের বিরুদ্ধে লড়ার কথা রয়েছে তার।
২০১৯ সালে মেয়র পদে নির্বাচিত হয়েছিলেন একরাম কিন্তু ওই নির্বাচনের ফলাফল বাতিল ঘোষণা করা হয়। সেই বছরের শেষর দিকে তাই আবার ইস্তাম্বুলে নির্বাচন হয়। ওই নির্বাচনেও জয় পান একরাম। জয়ের পরই প্রথম নির্বাচনের ফলাফল বাতিলের জন্য সরকারি কর্মকর্তাদের ‘বোকা’ বলে তিনি। সরকারি কর্মকর্তাদের ‘বোকা’ বলে অপমান করার অপরাধে ২ বছর ৭ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে একরেমকে। মেয়র একরাম এ রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করবেন বলে জানা গেছে। যদি উচ্চ আদালতে এই কারাদণ্ড বহাল থাকে তবে পরবর্তী প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না তিনি।
সমালোচকরা অভিযোগ করেছেন, এই সাজা দেওয়ার মাধ্যমে এরদোগানের একজন প্রধান প্রতিপক্ষকে নির্মূল কারার প্রচেষ্টা চলছে আসন্ন জুনের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে। মেয়র একরেমকে কারাদণ্ড দেওয়ায় কড়া সমালোচনা করেছে যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা দেশগুলো। যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, তারা এই রায়ে মর্মাহত এবং হতাশ। এটি মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং আইনের শাসনের পরিপন্থি।
Like this:
Like Loading...