1. bazmedialink7@gmail.com : Baz Alam : Baz Alam
  2. mdkaif01133@gmail.com : md :
  3. talhanrcc2014@gmail.com : Talha : MD TALHA
  4. deshbidesh2022@gmail.com : Tuhin Ahmed : Tuhin Ahmed
ভারতের কাছে ৪০০ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রি করবে যুক্তরাষ্ট্র - DeshBideshNews
November 24, 2024, 7:11 pm
 

ভারতের কাছে ৪০০ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রি করবে যুক্তরাষ্ট্র

  • Update Time : Saturday, February 3, 2024
  • 185 Time View
ভারতের কাছে ৪০০ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রি করবে যুক্তরাষ্ট্র

দেশ-বিদেশ নিউজ ডেস্ক: ভারতের কাছে প্রায় ৪০০ কোটি ডলারের সামরিক সরঞ্জাম বিক্রির চুক্তিতে অনুমোদন দিয়েছে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এসব সরঞ্জামের মধ্যে রয়েছে ৩১টি সশস্ত্র ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও অন্যান্য সরঞ্জাম। ২০২৩ সালের জুন মাসে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির যুক্তরাষ্ট্র সফরের সময় এমকিউ-৯বি প্রিডেটর ড্রোন কেনার চুক্তি ঘোষণা করা হয়েছিল।

যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে এক মার্কিন শিখ নাগরিকের হত্যাচেষ্টায় ভারতের কথিত সংশ্লিষ্টতা তদন্তের শর্তে সিনেটের একটি কমিটি অস্ত্র বিক্রির চুক্তি স্থগিত রেখেছিল। ঘটনার পূর্ণ তদন্তে ভারত সরকারের আশ্বাসের পর সম্প্রতি মার্কিন কংগ্রেস অস্ত্র বিক্রির চুক্তিটি অনুমোদন করেছে।

পেন্টাগন বলেছে, এই চুক্তিতে ৩১টি সশস্ত্র এমকিউ-৯বি স্কাইগার্ডিয়ান ড্রোন, ১৭০টি এজিএম-১১৪আর হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র, ছোট ব্যাসের ৩১০টি লেজার বোমা, যোগাযোগ ও নজরদারি সরঞ্জামসহ একটি নির্ভুল গ্লাইড বোমা রয়েছে। জেনারেল অ্যাটমিক্স অ্যারোনটিক্যাল সিস্টেম এই চুক্তি দেখভাল করবে।

রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, গত বছর স্বাধীন শিখ রাষ্ট্রের জন্য খালিস্তান আন্দোলনের পৃষ্ঠপোষক এক মার্কিন নাগরিককে হত্যার ষড়যন্ত্রে দিল্লির জড়িত থাকার অভিযোগ তুলেছিল যুক্তরাষ্ট্র। সে সময় ভারতের একজন সরকারি মুখপাত্র বলেছিলেন, ‘কেউ দায়ী বলে বিবেচিত হলে তাকে জবাবদিহি করার ব্যাপারে প্রত্যাশার কথা জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।’

ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অবশ্য এই হত্যার ষড়যন্ত্রের সঙ্গে জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করেছিল। এ অভিযোগের তদন্ত এবং মার্কিন সরকারের নিরাপত্তা উদ্বেগ সমাধানের লক্ষ্যে একটি উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে বলেও জানিয়েছিল দেশটি। গত বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) পেন্টাগন বলেছে, ভারতের সঙ্গে প্রস্তাবিত চুক্তি বাস্তবায়িত হলে যুক্তরাষ্ট্র-ভারত কৌশলগত সম্পর্ক আরও শক্তিশালী হবে। এতে যুক্তরাষ্ট্রের বিদেশনীতি ও জাতীয় নিরাপত্তার উদ্দেশ্য স্বার্থক হবে।

শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ